আপনার অনেক টাকা আছে ভাবতেছেন খামার করবেন সাবধান। খামার করার আগে ভালোভাবে ভেবে চিন্তে নিন। নতুন খামারীদের জন্য কিছু তথ্য পরামর্শঃ
খামার করার পূর্বে আপনার কাছের কোন ফার্মে ৩মাস যাতায়াত রাখুন অনেক কিছু শিখতে পারবেন বিশেষ করে ছোট খাট রোগের চিকিৎসা, কোন ধরনের গরু কিনলে লাভবান হতে পারবেন,কোথাথেকে পাইকারি খাবার সংগ্রহ করবেন।
অন্যের দেখে লোভের বসে খামার করবেন না। কারন খামার করে ১০% লোক লাভ করতে পারে কারন তারা জানে কিভাবে খামার করে ভাল করা যাবে।
আপনার পুজি কম ২ টা দিয়ে শুরু করুন। বেশি টাকা থাকলেই যে ভাল করতে পারবেন ভুল ধারনা, কিভাবে গরু সুস্হ রেখে খামারের খরচ কমিয়ে লাভ করতে হবে এই ওয়ে যদি না জানেন দেকবেন আপনার ৫০ লাখ টাকা লছ হতে খুব বেশি সময় লাগবে না।
গাভীর খামার করলে সকাল-বিকাল ক্লিন রাখবেন, বিশেষ করে সপ্তাহে ৩বার জীবানু নাশক দ্বারা A to Z পরিস্কার করবেন। পরিস্কার খরচ বাড়লে সমস্যা নাই কিন্তুু আপনার খামারের কোন গরু যদি জীবানু বাহিত রোগ দ্বারা আক্রান্ত হয় বার বার চিকিৎসক ডাকা খরচ আরো ৩\৪ গুন বেড়ে যাবে। তাই বেশি বেশি পরিস্কার রাখুন গরু সুস্হ থাকলে খামারের চিকিৎসা খরচ কম হবে।
গাভীকে খাবার মিশ্রনের সাথে প্রয়োজনীয় ভিটামিন নিয়মিত সরবরাহ করুন। একটা সুতির কাপড়ে গোবর নিয়ে পানি দিয়ে দেখুন কিছু দানাদার খাবার গরু হজম করতে পারে না, বিশেষ করে ভুট্টা পরিমানে কমিয়ে দেন না হলে দেখবেন আপনার গরুর স্বাস্হ্য ভাল থাকবে না , দুধের পরিমান কম হবে নিয়ুমত চলতে থাকলে বদহজম দেখা দিবে। গাভী সময় মত হিটে আসবে না। তাই ৭ দিন পর পর গোবর পরিক্ষা করুন ।
খামারে কোন গরু যদি ঠিক মত খাওয়া দাওনা না করে সাথে সাথে তাপমাএা মাপুন, দ্রুত পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা দিন।
আপনি ভাবছেন ২০\৩০ লিটার এর গাভী কিনে খামার শুরু করবেন, দেখবেন গরু গুলো আপনার খামারে আনার পর ১০\১২ লিটার দুধ হয় কারন আপনি xpart না। অনেক ভাল খামারী আছে ১০\১২ লিটার এর গরু তার খামারে আনার পর ১৫ \১৬ লিটার দুধ হয়।
খামারে কোন বাহিরের লোক, মুরুগি, ছাগল প্রবেশ করতে দিবেন না। বড় ধরনের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে, এমন হতে পারে গরুর গলার দড়ি নিজের গলায় পড়া লাগতে পারে।
লেখাটি শুধু মাত্র নতুন দের জন্যঃ
*খামার করার পূর্বে অাপনার কাছের কোন ফার্মে ৩মাস যাতায়াত রাখুন অনেক কিছু শিখতে পারবেন বিশেষ করে ছোট খাট রোগের চিকিৎসা, কোন ধরনের গরু কিনলে লাভবান হতে পারবেন,কোথাথেকে পাইকারি খাবার সংগ্রহ করবেন।
*অন্যের দেখে লোভের বসে খামার করবেন না। কারন খামার করে ১০% লোক লাভ করতে পারে কারন তারা জানে কিভাবে খামার করে ভাল করা যাবে।
*আপনার পুজি কম ২ টা দিয়ে শুরু করুন। বেশি টাকা থাকলেই যে ভাল করতে পারবেন ভুল ধারনা, কিভাবে গরু সুস্হ রেখে খামারের খরচ কমিয়ে লাভ করতে হবে এই ওয়ে যদি না জানেন দেকবেন অাপনার ৫০ লাখ টাকা লছ হতে খুব বেশি সময় লাগবে না।
* গাভীর খামার করলে সকাল-বিকাল ক্লিন রাখবেন, বিশেষ করে সপ্তাহে ৩বার জীবানু নাশক দ্বারা A to Z পরিস্কার করবেন। পরিস্কার খরচ বাড়লে সমস্যা নাই কিন্তুু আপনার খামারের কোন গরু যদি জীবানু বাহিত রোগ দ্বারা অক্রান্ত হয় বার বার চিকিৎসক ডাকা খরচ অারো ৩\৪ গুন বেড়ে যাবে। তাই বেশি বেশি পরিস্কার রাখুন গরু সুস্হ থাকলে খামারের চিকিৎসা খরচ কম হবে।
*গাভীকে খাবার মিশ্রনের সাথে প্রয়োজনীয় ভিটামিন নিয়মিত সরবরাহ করুন। একটা সুতির কাপড়ে গোবর নিয়ে পানি দিয়ে দেখুন কিছু দানাদার খাবার গরু হজম করতে পারে না, বিশেষ করে ভুট্টা পরিমানে কমিয়ে দেন না হলে দেখবেন আপনার গরুর স্বাস্হ্য ভাল থাকবে না , দুধের পরিমান কম হবে নিয়ুমত চলতে থাকলে বদহজম দেখা দিবে। গাভী সময় মত হিটে আসবে না। তাই ৭ দিন পর পর গোবর পরিক্ষা করুন ।
*খামারে কোন গরু যদি ঠিক মত খাওয়া দাওনা না করে সাথে সাথে তাপমাএা মাপুন, দ্রুত পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা দিন।
*আপনি ভাবছেন ২০\৩০ লিটার এর গাভী কিনে খামার শুরু করবেন, দেখবেন গরু গুলো আপনার খামারে আনার পর ১০\১২ লিটার দুধ হয় কারন আপনি অভিজ্ঞ না। অনেক ভাল খামারী আছে ১০\১২ লিটার এর গরু তার খামারে আনার পর ১৫ \১৬ লিটার দুধ হয়।
* খামারে কোন বাহিরের লোক, মুরুগি, ছাগল প্রবেশ করতে দিবেন না। বড় ধরনের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে, এমন হতে পারে গরুর গলার দড়ি নিজের গলায় পড়া লাগতে পারে।